বাংলাদেশ হতে ভারতে স্বর্ণ চোরাচালান হচ্ছে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার অন্তর্গত রামকৃষ্ণপুর সীমান্ত দিয়ে এমর্মে গোপন কুষ্টিয়া সংবাদের ভিত্তিতে r ব্যাটালিয়ন ( ৪৭ বিজিবি ) এর ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ আরিফুল হক পএসসি এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় এবং ব্যাটালিয়ন উপ অধিনায়ক মেজর মোঃ রকিবুল ইসলাম, পিএসসি এর পরিকল্পনায় ও প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে রামকৃষ্ণপুর বিওপির টহল কমান্ডার নাঃ সুবেঃ মোঃ ফরিদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে সীমান্ত পিলার ১৫৭ হতে আনুমানিক ১৫০০ গজ বাংলাদেশেরতৎক্ষনাৎ বিজিবি সদস্যগণ উপস্থিত জনসাধারণের সম্মূখে বাইসাইকেলটি আটক ও তল্লাশি করে দেখতে পায় যে , বাইসাইকেলের সিটের নিচে লোহার পাইপের ভিতরে কাপড়ে মোড়ানো ১.৩৯৮ কেজি স্বর্ণ ১১৯.৮৫৫ ভরি , ১২ টি বার , দ্বিখন্ডিত মোট ২৪ টুকরা রয়েছে । আটককৃত স্বর্ণ। ঐ সময় বৃহস্পতিবার আনুমানিক ০৭০০ ঘটিকায় ০১ জন ব্যক্তি বাই সাইকেলযোগে নীচপাড়া মাঠ দিয়ে সীমান্তের দিকে যেতে দেখলে বিজিবি সশস্ত্র টহল দল তাকে চ্যালেঞ্জ করে । বাইসাইকেলের আনুমানিক সিজার মূল্য ১,১৯,৮৩,৫১৪ / – ( এক কোটি উনিশ লক্ষ তিরাশি অভ্যন্তরে নীচপাড়া মাঠের এক পার্শ্বে এ্যাম্বুশ করে ।
সাইকেলযোগে নীচপাড়া মাঠ দিয়ে সীমান্তের দিকে যেতে দেখলে বিজিবি সশস্ত্র টহল দল তাকে চ্যালেঞ্জ করে ।
বিজিবি সশস্ত্র টহল দলকে দেখে উক্ত ব্যক্তি সাইকেল ফেলে দ্রুত দৌড়ে পালিয়ে যায় । তৎক্ষনাৎ বিজিবি সদস্যগণ উপস্থিত জনসাধারণের সম্মূখে বাইসাইকেলটি আটক ও তল্লাশি করে দেখতে পায় যে , বাইসাইকেলের সিটের নিচে লোহার পাইপের ভিতরে কাপড়ে ।
পরবর্তীতে নীতিমালা অনুযায়ী ডাইরী করার কার্যক্রম এবং বর্ণিত স্বর্ণ কুষ্টিয়া জেলা ট্রেজারীতে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে কুষ্টিয়া দৌলতপুর থানায়।