মোনাজাতের মধ্য দিয়ে কল্যান্দী গ্রাম বৃহত্তর পঞ্চায়েত আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

(২৬ আগষ্ট) বিকেল ৫ টায় কল্যান্দী গ্রাম বৃহত্তর পঞ্চায়েত আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিহতের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন বাচ্চুর সভাপতিত্বে
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধান।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম কাশেম এর সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরুোজ মেম্বার
বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম এ গাজী সালাম।
প্রধান আলোচকের বক্তব্য কাজিম উদ্দিন প্রধান বলেন ১৯৭৫ সালে নরপিশাচরা ঘাতকরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে ১৫ আগস্ট হত্যা করে।মহান নেতা কে হত্যা করে আওয়ামী লীগ কে ধ্বংস করার জন্য।কিন্তু সেই মহান নেতার ৬ মার্চের ভাষণে বাংলাদেশের হাজার হাজার মানুষ যোদ্ধ করার জন্য জাপিয়ে পড়েছিলো।সেই সময় পাকিস্তান বাহিনী আমাদের জাতির জনক কে গ্রেফতার করে পাকিস্তান নিয়ে যায় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে বার বার হত্যা করতে ভয় দেখিয়ে ছিলো তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলো আমি মরে যাবো যুদ্ধ থামাতে বলবো না আমাকে মেরে ফেলো কিন্তু অনুরোধ আমার লাশটি বাংলাদেশের মাটিতে পাঠিয়ে দিও।সেই পাকিস্তান বাহীনি বঙ্গবন্ধু কে মারতে পারে নি আমার বাংলাদেশ এর কিছু নরপিশাস মানুষ রুপি জানোয়ার রা ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান সহ পরিবারের সহল সদস্য কে হত্যা করে। কিন্তু আল্লাহর অসেশ রহমতে ঐ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর সৌজোগ্য কণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট ভোন শেখ রেহেনা দেশের বাহিরে ছিলেন দেখে প্রানে বেঁচে যায়।আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে এসার পর তাকে মেরে ফেলার ও ষড়যন্ত্র লিপ্ত ছিলো ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে নেত্রী কে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো।কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে।

কাজিম উদ্দিন প্রধান আরো বলেন বন্দর উপজেলা পরিষদের সকল বিএনপি ও জামাত কে উদ্দেশ্য করে বলেন আপনারা অতিরিক্ত করবেন না বহু সুযোগ দিয়েছি শান্তিতে আছেন শান্তিতে থাকেন অশান্তি করা চেষ্টা করবেন না তা হলে ছাড় দেওয়া হবে না।

ঐ সময় অন্য দের মধ্য আরো উপস্তিত ছিলেন।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আমিরুজ্জামান,কল্যান্দী কৃত্রি সন্তান ও বি.কে.এস.পির সাবেক পরিচালক ফারুক ইসলাম টগর, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি আব্দুল্লাহ বাবু।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বিল্লাল,সাধারন সম্পাদক সোহাগ হোসেন,আওয়ামী লীগ নেতা ইব্রাহিম টুটুল,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মোঃলিটন,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৪নংওয়ার্ড যু্বলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী আলমগীর হোসেন, ওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন।
অনুষ্ঠানে সহযোগিতায় ছিলো,সাইফুল ইসলাম জুম্মান,মোঃপাবেল,মোঃনবী হোসেন,রাজন,রাকিব,শাহীন,আরিফ,আসিফ প্রমুখ।