বন্দর ফাঁড়ী পুলিশের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ২ আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার মামলার ১২ নং এজাহারভূক্ত আসামী রকি (২২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতকে শনিবার (১৫ জুলাই) দুপুরে উল্লেখিত মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসী রকি বন্দর ঝাউতলা এলাকার রহমত মিয়ার ছেলে। শনিবার (১৫ জুলাই) সকালে বন্দর থানার ঝাউতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে গত রোববার (৪ জুন) রাতে বন্দর রেললাইন এলাকায় ওই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি ঘটে।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে বন্দর ফাঁড়ী পুলিশ এএসআই দিলীপ কুমার দাসসহ সঙ্গীয় ফোর্স ওয়ারেন্ট তামিল ও মাদক উদ্ধারের ডিউটি করা কালে বন্দর রেললাইন এলাকা থেকে ২ জন লোক সন্দিগ্ধ ভাবে ঘুরাফেরা করতে দেখে সন্দেহ হওয়ায় তাদের নাম পরিচয় জানতে চায়। ওই উল্লেখিত ২ জন তাদের নাম পরিচয় জানাতে অনিহা প্রকাশ করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পযার্য়ে হাজীপুর এলাকার মহিউদ্দিন গুইট্রা ছেলে ইমন (২৪) একই এলাকার মহিউদ্দিন সরদার ছেলে আল আমিন চিৎকার চেচামেচি করলে ওই সময় তাদের সহযোগি হাফেজীবাগ এলাকার মজিব ওরফে মইজ্জা মিয়ার ছেলে শহীদ একই এলাকার রনি মিয়ার ছেলে রায়হান মুন্সিগঞ্জ সদর থানার দিগীরপাড় এলাকার বাবু মিয়ার ছেলে রাতুল বন্দর ঝাউতলা এলাকার মজিবুর মিয়ার ছেলে তুষার ফরাজিকান্দা এলাকার শরিফ ওরফে বাক্কা হাজীপুর এলাকার সোহেল হাফেজিবাগ এলাকার ,মনু মিয়ার ছেলে সাদিক হাজীপুর এলাকার মাহাবুব একই এলাকার রানা মিয়ার ছেলে ইমরান চিতাশাল এলাকার রকি ও হাফেজীবাগ এলাকার মৃত মালেক মিয়ার ছেলে রনী ও চিতাশাল এলাকার রকিসহ অজ্ঞাত ১০/১২ জন সন্ত্রাস বেআইনী জনতাবদ্ধে অবদ্ধ হয়ে ১নং আসামী ইমনের হুকুমে বন্দর ফাঁড়ি কন্সেটেবল দিদার ও অপর কন্সেটেবল আল আমিনকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম ভাবে পিটিয়ে উল্লেখিত ২ আসামীকে ছিনিয়ে নেওয়াসহ একটি ভিভো মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয়।