নারায়ণগঞ্জ বন্দরে ১৯ কেজিগাঁজাসহ কুমিল্লার মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।
শুক্রবার (৮ এপ্রিল) বন্দর উপজেলার মদনপুর এলাকা হতে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
একই দিন সন্ধ্যা সোয়া ৭ টায় র্যাব-১১, র্যাব-১১, নারায়ণগঞ্জ ক্যাম্প এর কোম্পানী কমান্ডার, উপ-পরিচালক, স্কোয়াড্রন লীডার এ কে এম মনিরুল আলম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, র্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধের উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতার, অপরাধ দমন ও আইন শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিভিন্ন অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব ফোর্সেস নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে থাকে। মাদকের কড়াল গ্রাস থেকে যুব সমাজ তথা দেশকে বাঁচাতে র্যাব-১১, সিপিসি-১ নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-১, নারায়ণগঞ্জ এর একটি চৌকস আভিযানিক দল ২৮ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন মদনপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এসময়১৯কেজি গাঁজাসহ আসামী ১। ওমর ফারুক (২০), পিতা-মৃত গিয়াস উদ্দিন, মাতা- ফাতেমা বেগম, সাং-জাংগালিয়া (সর্দার বাড়ী), ২১ নং ওয়ার্ড, সিটি কর্পোরেশন, থানা-কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা, ২। মোঃ সুমন (২০), পিতা-মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মাতা-মোছাঃ আকলেমা, সাং-ভরুনিয়া বিন্দালবাড়ী, থানা-রাণীশংকৈল, জেলা-ঠাকুরগাঁও, এ/পিঃ সাং-ধর্মপুর রেলগেইট, রাণীর বাজার, শাসনগাছা, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা দ্বয়কে গ্রেফতার করে।
র্যাব আরো জানায়, গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীদ্বয়কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য দীর্ঘদিন যাবত অভিনব কৌশলে নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ও এর আশেপাশের জেলায় ক্রয়-বিক্রয় করে আসছে। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে র্যাব-১১, সিপিসি-১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।#
