বন্দরে সড়ক র্দূঘটনায় কুমিল্লার মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধা হোসেন পাঠান (৬৫) নিহতের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। শনিবার (১৫ জুলাই) দুপুরে নিহতের ছেলে নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে বন্দর থানায় সড়ক র্দূঘটনা আইনে এ মামলা দায়ের করেনে। যার মামলা নং- ১৮(৭)২৩। নিহত মানসিক ভারসাম্যহীন হোসেন পাঠান কুমিল্লা জেলার তিতাস থানার মজিদপুর এলাকার মৃত কাজি পাঠান মিয়ার ছেলে বলে জানাগেছে। এর আগে গত শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাত সোয়া ৭টায় বন্দর উপজেলার ঢাকা টু চট্রগ্রাম মহাসড়কের মালিবাগস্থ টাটা কোম্পানী এর সামনে চট্রগ্রামগামী লেনে এ সড়ক র্দূঘটনাটি ঘটে। এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত ঘাতক চালক পলাতক রয়েছে। মামলার তথ্য সূত্রে জানাগেছে, কুমিল্লা জেলার তিতাস থানার মজিদপুর এলাকার মৃত কাজি পাঠান মিয়ার ছেলে হোসেন পাঠান র্দীঘ দিন ধরে মানসিক ভাবে আক্রান্ত হয়ে তার নিজবাড়িতে বসবাস করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় গত সোমবার ( ১০ জুলাই) মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধা হোসেন পাঠান বাড়ি কাউকে না জানিয়ে হঠাৎ বাসা থেকে বের হয়ে যায়। পরে গত শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাত সোয়া ৭টায় বন্দর উপজেলার ঢাকা টু চট্রগ্রাম মহাসড়কের মালিবাগস্থ টাটা কোম্পানী এর সামনে চট্রগ্রামগামী লেনে অজ্ঞাত নামা গাড়ী অজ্ঞাত নামা চালক বেপরোয়া গতিতে চালিয়ে যাওয়ার সময় উল্লেখিত মানসিক রোগী হোসেন পাঠানকে ধাক্কা দিলে শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুত্বর জখম হয়ে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। র্দূঘটনার খবর পেয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার এসআই শরিফুল ইসলামসহ সঙ্গীয় র্ফোস দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে নিহতের নাম পরিচয় না পেয়ে লাশের সুরুতহাল রির্পোট তৈরি করে নারায়ণগঞ্জ পিবিআই এর সহায়তায় ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে মৃত ব্যাক্তি নাম পরিচয় সংগ্রহ করে নিহতের পরিবারকে মৃতের সংবাদ জানায়। সংবাদ পেয়ে নিহতের ছেলে নজরুল ইসলাম ও তার স্বজনরা লাশ শনাক্তের পর বিনা ময়না তদন্তে লাশ দাফনের অনুমতি চেয়ে হাইওয়ে থানা আবেদন করলে হাইওয়ে থানা পুলিশ মৃতদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।